হত্যার ঘটনায় ঝিনাইদহে আরো একজন রাজনৈতিক নেতাকে নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলার পর অল্প কিছু সময় পর জেলার এক নেতাকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে ডিবি পুলিশ হারুন অর রশিদ জানিয়েছিলেন এই ঘটনায় আরো কয়েকজন গ্রেপ্তার হতে পারেন।
আনার হত্যার পর আসামি তার মৃত্যু নিশ্চিত করে জেলার কয়েকজন নেতা কে ছবি পাঠিয়েছিলেন বলে জানতে পারেন গোয়েন্দা পুলিশ।
এর আগে গিয়াস বাবুকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে ডিবি।
ছবি দিয়ে কেউ আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে কিনা,কাদের মাধ্যমে আর্থিক লাভবান হয়েছে সবগুলো বিষয় তদন্ত করছেন গোয়েন্দা।
সংসদ সদস্য আনারুল আজিম আনার হত্যার সন্দেহে এবার ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু কে আটক করেছে পুলিশ মঙ্গলবার বিকেল চারটার সময় রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে আটক করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ এর একটা দল। পুলিশ সূত্রে জানা যায়।
সূত্রের দাবি আকতারুজ্জামান শাহিনের সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের যোগাযোগ ছিল। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ এর জন্য গোয়েন্দা কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। বিষয়টা নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম অপু বলেন ওই নেতার আটক হওয়ার গুঞ্জন শুনেছেন তিনি। তিনি আরো বলেন সকাল পর্যন্ত সাইদুল করিম মিন্টু ব্যক্তিগত মোবাইল নাম্বার সক্রিয় থাকলেও বিকেল থেকে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে জনপ্রিয় এমপি আনার হত্যাকাণ্ডের সাথে যেই জড়িত থাকুক না কেন তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান অপু।
আনার হত্যা মামলার তদন্তের আরও অগ্রগতি হয়েছে।ঘটনায় ঝিনাইদহের রাজনৈতিক নেতার পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার তথ্য পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।পর্যায়ক্রমে তাদেরকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
You cannot copy content of this page