দ্বীপ জেলা ভোলার মনপুরা উপজেলার রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাটের নানান অসংগতি খবর পাওয়ার পর মানবাধিকার সংস্হার সদস্যরা সরেজমিন পরিদর্শন করেন।
সরেজমিনে পরিদর্শন কালে দেখা যায় রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাটের মুল সড়কটির বেহাল দশা,যা অনেক নিচু ও সড়কটিতে ইটের খোয়া বিছানো একটি সড়ক। কিন্ত চলাচলের একমাত্র প্রধান সড়ক,যেখান ঢাকার যাএী সহ বিভিন্ন যাত্রীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
সব সময় জোয়ার বা বৃষ্টি হলেই ডুবে যায় এই সরকটি। যাত্রীরা লঞ্চে উঠতে প্রায় দূর্ঘটনার স্বীকারের খবর পাওয়া যায়।
যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ কালীন সময়ে উক্ত ঝুঁকিপূর্ণ সরকটির কারণে অনেক বড় ধরনের বিপর্যয় হওয়ার আশঙ্কা করছেন বলে জানান স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ও ব্যবসায়ীরা।
বিষয়টি নিয়ে সজিব ও আঃ সালাম নামের যাত্রীরা জানান,মনপুরা উপজেলার এই ঘাটটি এক মাত্র পথ ঢাকা যাওয়ার,কিন্তু নিয়মিত আমরা সাধারণ যাত্রীরা ভোগান্তিতে পরতে হয়, উক্ত সড়কটি পাকা ও উচু করলে সাধারণ যাত্রীদের দুর্ভোগ কেটে যেতে পারে।সাধারণ মানুষের দাবি মনপুরা উপজেলার নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা, যদিলঞ্চ ঘাটের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখেন তাহলে প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও বিপর্য থেকে রক্ষা পেতে পারবে সাধারণ যাত্রীরা।
বিষয়টি মনপুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সদয় দৃষ্টি কামনা করছেন মনপুরা উপজেলা মানবাধিকার সংস্থার কর্মীরাও।
উল্লেখ্য যে মনপুরা উপজেলা মানবাধিকার সংস্থার সভাপতি ও রিপোর্টাস ক্লাবের যুগ্ম আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির বলেন, আমরা দেখেছি যে দীর্ঘ বছর ধরে রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাটের সড়ক সহ নানান অসংগতি। কিন্তু গণমাধ্যমে দীর্ঘ দিন ধরে খবরা খবর প্রকাশিত হওয়ার পরেও এখনো কোন সমস্যার সমাধান আমরা দেখিনি।
তাই মনপুরা উপজেলার নবনিযুক্ত নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় যেন বিষয়টি দেখে সাধারন যাত্রীদের ভোগান্তির সমস্যা সমাধান করেন সে বিষয়ে অনুরোধ করছি।
মাজহারুল ইসলাম সম্পাদিত এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা এস. এম. সরোয়ার জাহান-এর তত্ত্বাবধানে, বেপারী অ্যান্ড ব্রাদার্স লিমিটেড-এর প্রকাশনায়, ৭০, কমলাপুর, মতিঝিল, ঢাকা থেকে প্রকাশিত।
দৈনিক সকালের বাংলাদেশ-এর প্রিন্ট ও অনলাইন সংস্করণের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি। সকল স্বত্ব দৈনিক সকালের বাংলাদেশ কর্তৃক সংরক্ষিত।You cannot copy content of this page