ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার ৪নং দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ডের ভিডব্লিউবি কার্ডের নাম নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠে ইসলামি আন্দোলনের নেতার বিরুদ্ধে,পরে শুরু হয় এলাকা জুড়ে তোলপার, সেখানে অভিযোগ ছিল তার পরিবারের মাঝে তিনটি ভিডব্লিউবি কার্ড এর নাম নেয়া হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পরে সরেজমিন পরিদর্শন করে জানা যায় অভিযুক্ত মো মাকসুদুর রহমান দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়ন ইসলামি আন্দোলনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি বলেন তার পরিবারে তিন সদস্যর নামে তিনটি কার্ড করা ঠিক। কিন্তু তার এক ভাই হত দরিদ্র ও জেলে, তার আলাদা সংসার এবং তিনি দৃষ্টি প্রতিবন্ধীও তার একটি চোখে সমস্যা আছে। তার স্ত্রীর বই নং ৪৪১ নাজমা বেগম, স্বামী মো সেলিম এনআইডি নং ১৯৮৪০৯১৬৫৭১ তার নামে একটি, ও মো মাকসুদুর রহমানের স্ত্রীর বই নং ৪৪২ নাম তাহমিনা আক্তার আখি এনআইডি নং ৬০৩১৭৩৯ এর নামে একটি, তার আরেক বড় ভাই এর স্ত্রীর নাম মোসা.আখি বই নং ৪৫৬ স্বামী বেলায়েত হোসেন এনআইডি নং ১৫৩১৭৭৮৯৮১ একটি ভিডব্লিউবি কার্ড অনলাইন করা হয়, কিন্তু তার বড় ভাইয়ের স্ত্রীর নাম মোসা.আখি নামের কার্ডটি তাদের দলের একজন অসহায় কর্মীকে দেয়া হয়েছে বলে জানান দক্ষিণ সাকুচিয়া ইসলামি আন্দোলনের ঐ নেতা, কারন তার ঐ কর্মীর স্ত্রীর নামে অনলাইন করতে না পারায় এমনটা করেন বলে জানান তিনি। যারা এই বিষয়টি নিয়ে পেজবুকে পোস্ট করছেন তারা বিষয়টি আগে তদন্ত করে দেখা উচিৎ ছিল বলে মনে করছেন ঐ অভিযুক্ত নেতা সহ অনেকেই। এবং উনাকে অপদস্ত ও লাঞ্চিত করার জন্যেই সোস্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন অপপ্রচার চালিয়েছে একদল কুচক্রী মহল এমনটাই তিনি সহ অনেকেই দাবী করেছেন।
উক্ত বিষয়ে কার্ড ভোগ করা মহিলার স্বামী মো: সাহেব আলীর সাথে জাতীয় দৈনিক আলোকিত সকাল পত্রিকার প্রতিনিধি কথা বলে নিশ্চিত হইতে পেরেছে যে, মো: মাকসুদুর রহমানের বড় ভাইয়ের স্ত্রীর ভিডব্লিউবি কার্ডটি তিনি পেয়েছেন বলে জানান প্রতিবেদক কে। এবং কার্ডটি এনে বাসা থেকে দেখান প্রতিবেদক কে। সাহেব আলী সহ এলাকার অনেকেই মাকসুদুর রহমানের এই উদারতার প্রসংসাও করেন। তাঁরা বলেন বর্তমানে এমন উদারতার পরিচয় সমাজে নাই ই বললেই চলে সেখানে তিনি একটি মহৎ কাজ করেছেন।
মাজহারুল ইসলাম সম্পাদিত এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা এস. এম. সরোয়ার জাহান-এর তত্ত্বাবধানে, বেপারী অ্যান্ড ব্রাদার্স লিমিটেড-এর প্রকাশনায়, ৭০, কমলাপুর, মতিঝিল, ঢাকা থেকে প্রকাশিত।
দৈনিক সকালের বাংলাদেশ-এর প্রিন্ট ও অনলাইন সংস্করণের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি। সকল স্বত্ব দৈনিক সকালের বাংলাদেশ কর্তৃক সংরক্ষিত।You cannot copy content of this page